1. info@shikorsongbad.com : শিকড় সংবাদ :
শুক্রবার, ৩১ মার্চ ২০২৩, ০৬:৩৮ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
কচুয়ার তেতৈয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন। কচুয়ায় প্রাণের টানে রক্তদানের উদ্যোগে ইফতার সামগ্রী বিতরণ কচুয়ায় আলহাজ¦ সুলতান ভূঁইয়া কমপ্লেক্স ও এতিমখানায় অনুদানের চেক হস্তান্তর কচুয়ায় গ্রেফতারকৃত আসামীসহ দোষীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন পালাখাল উচ্চ বিদ্যালয়ে মহান স্বাধীনতা দিবসে আলোচনা সভা,সাংস্কৃতিক ও পুরস্কার বিতরণ পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রি কলেজে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালন ইতিহাস-ঐতিহ্যের মুড়ি ভাজার মহল্লা কচুয়ার কাদলা গ্রাম কচুয়ার আশারকোটা সপ্রাবি’র বার্ষিক ক্রীড়া সাংস্কৃতিক, পুরস্কার বিতরণ ও শিক্ষকের বিদায় সংবর্ধনা কচুয়ার সন্তান রামিসা মোশাররাত কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিারিং-এ (CSE) কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ স্যোসাল মিডিয়ার কল্যানে খুঁজে পাওয়া গেল ক্যান্সার আক্রান্ত সুরাইয়া আক্তারকে ॥ চেক হস্তান্তর

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলে গেছে যেসব ফল

ফিচার ডেস্ক
  • প্রকাশিত: বুধবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২০
  • ২০৮ বার পড়া হয়েছে

সব কিছুই কমবেশি পরিবর্তিত হয়। সৃষ্টির শুরু থেকেই এমন হয়ে আসছে। এমনকি ফলও এ নিয়মের বাইরে নয়। এমন কিছু ফল আছে, যার স্বাদ-গন্ধ-রং আগে এমন ছিল না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলে গেছে ফলগুলো। আসুন জেনে নেই সেসব ফল সম্পর্কে-

আপেল: আপেলের আগের বৈশিষ্ট্য এমন ছিল না। এর স্বাদ বদলে গেছে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে। আমরা নিয়মিত বাজার থেকে যে ফল কিনে থাকি, তা আগের চেয়ে অনেক বেশি মিষ্টি। এর আগে অনেক বেশি টক ছিল আপেলের স্বাদ।

তরমুজ: তরমুজ সব সময় মসৃণ ও লাল ছিল না। এটি জানা যায় এক চিত্রশিল্পীর একটি সদ্য কাটা তরমুজসহ বিভিন্ন রকমের ফলের ছবি দেখে। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, চিত্রিত তরমুজটি আধুনিক সংস্করণের চেয়ে একেবারে আলাদা দেখাচ্ছিল। এমনকি আমরা বিভিন্ন প্রজাতির তরমুজ খেয়ে থাকি, যার স্বাদ ও রং ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে।

কলা: বর্তমানে বেশিরভাগ দোকানে যে কলা পাওয়া যায়, তাহলো ক্যাভেনডিশ নামে পরিচিত একটি জাত। জানা যায়, উনিশ শতকের পর থেকে অনেক ধরনের কলা বিলুপ্ত হয়ে গেছে। একধরনের ছত্রাক কলার পরিবর্তনে প্রভাব ফেলেছিল।

এপ্রিকট: এপ্রিকট দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় সৈন্যদের দেওয়া হতো। যা খেলে শরীরকে দীর্ঘক্ষণ পরিশ্রম করতে সাহায্য করতো। কিন্তু ফলগুলো পরিবহনের কারণে শুকিয়ে পরিবর্তন হতে শুরু করে। ফলে আস্তে আস্তে সামুদ্রিক যানবাহনে ফলটি পরিবহনের আর অনুমতি দেওয়া হয়নি। শুধু কুসংস্কারের কারণে এ জাতীয় সমস্যা দেখা দিয়েছিল।

ডুরিয়ান: ডুরিয়ান ফল সাধারণত দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় অনেক খাবারের পাশাপাশি ওষুধ এবং মিষ্টিগুলোতে ব্যবহার করা হয়। তবে এর ভয়াবহ গন্ধের জন্য সবচেয়ে বেশি পরিচিত। জার্মানির শোয়েনফুর্টে একটি পোস্ট অফিসে ডুরিয়ান ফল এসেছিল। তাতে তীব্র গন্ধ ও গ্যাসে ৬ জন শ্রমিককে দ্রুত হাসপাতালে নিতে হয়েছিল। ফলে গন্ধের জন্য অনেক হোটেল এবং যানবাহনে এটির প্রবেশ নিষিদ্ধ।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
Theme Customized BY LatestNews
error: Content is protected !!